জস বাটলার আউট হওয়ার সময়েই বেশ চোখে লেগেছিল দৃশ্যটা। প্যাভিলিয়নে ফিরে
যাওয়ার সময়ে উদ্যাপন করতে থাকা বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের দিকে ফিরে কিছু একটা
বলতে তেড়ে এসেছিলেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক। টিভি পর্দায় বোঝা যায়নি,
বাংলাদেশের কোনো এক খেলোয়াড়কে তখন আগলে সামনে দাঁড়িয়ে গিয়েছিলেন
মাহমুদউল্লাহ। আম্পায়াররা মাঝে বাধা হয়ে দাঁড়ানোয় আর ব্যাপারটি বেশি দূর
গড়ায়নি।
কিন্তু হয়েছিল কী আসলে? এমনিতে শান্তশিষ্ট বাটলার এমন প্রতিক্রিয়া দেখানোর কারণ কী?
আসল কারণটা এখনো জানা যায়নি। মাঠের মাঝে হওয়া ব্যাপারটি খেলোয়াড়েরাই ভালো বলতে পারবেন। তবে ম্যাচ শেষে একটা ধারণা পাওয়া গেল। পরাজিত অধিনায়ক হিসেবে ম্যাচ শেষের পুরস্কার বিতরণীতে প্রতিক্রিয়া জানাতে এলেন বাটলার নিজে। উপস্থাপক নিক নাইটের প্রশ্নের জবাবে বাটলার ব্যাপারটিকে ততটা আমলে নিতে দিলেন না। তবে জানিয়ে দিলেন, বাংলাদেশের ওইভাবে উদ্যাপন করা একদমই ভালো লাগেনি তাঁর।
ঘটনাটি ম্যাচের ২৮তম ওভারের। তাসকিনের করা ওভারের প্রথম বলেই এলবিডব্লিউর আবেদন। তাতে সাড়া দেননি আম্পায়ার, বাংলাদেশ তাই রিভিউ নেয়। তাতে সিদ্ধান্তটা বদলায়। জায়ান্ট স্ক্রিনে ‘আউট’ লেখা উঠতেই বাংলাদেশের খেলোয়াড়েরা মেতে ওঠেন উল্লাসে। ম্যাচের পরিস্থিতির কারণেই সে সময় বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের উদ্যাপন হয়ে গিয়েছিল বাঁধনহারা।
এ সময়ই খেলোয়াড়দের ভিড় থেকে বাটলারকে কেউ কিছু বলেছেন কি না, তা বোঝা যায়নি। তবে ক্ষিপ্ত বাটলার রীতিমতো তেড়েই যেতে চাইছিলেন মাহমুদউল্লাহর দিকে। বাটলারেরও মেজাজ চড়ে গিয়েছিল হয়তো। ২৬ রানে ৪ উইকেট হারানো ইংল্যান্ডকে যে ততক্ষণে অনেকটাই ম্যাচে ফিরিয়ে এনেছিলেন বাটলারই।
ম্যাচ শেষের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বাটলার অবশ্য ততক্ষণে পরাজয়ের শোকেই আচ্ছন্ন। এমন ভাব করলেন কী হয়েছে, সেটা প্রায় ভুলে গেছেন। বললেন, ‘ওরা যেভাবে উদ্যাপন করল, তাতে হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। তবে এই খেলাটাই তো আবেগের, আর আমিও যথেষ্ট পরিণত। ব্যাপারটা তখন খারাপ লেগেছিল, এ-ই যা!’
বাংলাদেশ অধিনায়ককে সরাসরি এ ব্যাপারে কিছু জিজ্ঞেস করেননি নাইট। তবে গত ম্যাচের কারণে বাংলাদেশ শিবির যে আবেগে টইটম্বুর ছিল, সেটা মাশরাফি স্বীকার করে নিয়েছেন, ‘আগের ম্যাচে ওভাবে হেরে যাওয়ায় আমরা একটু আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছিলাম।’
আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে দুই দলের বেশ কজন খেলোয়াড়কে ডেকে আনা হতে পারে। আইসিসির ম্যাচ রেফারির সামনে শুনানিতেও ডাকা হতে পারে।
কিন্তু হয়েছিল কী আসলে? এমনিতে শান্তশিষ্ট বাটলার এমন প্রতিক্রিয়া দেখানোর কারণ কী?
আসল কারণটা এখনো জানা যায়নি। মাঠের মাঝে হওয়া ব্যাপারটি খেলোয়াড়েরাই ভালো বলতে পারবেন। তবে ম্যাচ শেষে একটা ধারণা পাওয়া গেল। পরাজিত অধিনায়ক হিসেবে ম্যাচ শেষের পুরস্কার বিতরণীতে প্রতিক্রিয়া জানাতে এলেন বাটলার নিজে। উপস্থাপক নিক নাইটের প্রশ্নের জবাবে বাটলার ব্যাপারটিকে ততটা আমলে নিতে দিলেন না। তবে জানিয়ে দিলেন, বাংলাদেশের ওইভাবে উদ্যাপন করা একদমই ভালো লাগেনি তাঁর।
ঘটনাটি ম্যাচের ২৮তম ওভারের। তাসকিনের করা ওভারের প্রথম বলেই এলবিডব্লিউর আবেদন। তাতে সাড়া দেননি আম্পায়ার, বাংলাদেশ তাই রিভিউ নেয়। তাতে সিদ্ধান্তটা বদলায়। জায়ান্ট স্ক্রিনে ‘আউট’ লেখা উঠতেই বাংলাদেশের খেলোয়াড়েরা মেতে ওঠেন উল্লাসে। ম্যাচের পরিস্থিতির কারণেই সে সময় বাংলাদেশের খেলোয়াড়দের উদ্যাপন হয়ে গিয়েছিল বাঁধনহারা।
এ সময়ই খেলোয়াড়দের ভিড় থেকে বাটলারকে কেউ কিছু বলেছেন কি না, তা বোঝা যায়নি। তবে ক্ষিপ্ত বাটলার রীতিমতো তেড়েই যেতে চাইছিলেন মাহমুদউল্লাহর দিকে। বাটলারেরও মেজাজ চড়ে গিয়েছিল হয়তো। ২৬ রানে ৪ উইকেট হারানো ইংল্যান্ডকে যে ততক্ষণে অনেকটাই ম্যাচে ফিরিয়ে এনেছিলেন বাটলারই।
ম্যাচ শেষের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বাটলার অবশ্য ততক্ষণে পরাজয়ের শোকেই আচ্ছন্ন। এমন ভাব করলেন কী হয়েছে, সেটা প্রায় ভুলে গেছেন। বললেন, ‘ওরা যেভাবে উদ্যাপন করল, তাতে হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। তবে এই খেলাটাই তো আবেগের, আর আমিও যথেষ্ট পরিণত। ব্যাপারটা তখন খারাপ লেগেছিল, এ-ই যা!’
বাংলাদেশ অধিনায়ককে সরাসরি এ ব্যাপারে কিছু জিজ্ঞেস করেননি নাইট। তবে গত ম্যাচের কারণে বাংলাদেশ শিবির যে আবেগে টইটম্বুর ছিল, সেটা মাশরাফি স্বীকার করে নিয়েছেন, ‘আগের ম্যাচে ওভাবে হেরে যাওয়ায় আমরা একটু আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছিলাম।’
আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে দুই দলের বেশ কজন খেলোয়াড়কে ডেকে আনা হতে পারে। আইসিসির ম্যাচ রেফারির সামনে শুনানিতেও ডাকা হতে পারে।
No comments:
Post a Comment